• ঢাকা
  • রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

আসছে ‘শক্তি দা অরিজিনাল মার্শাল আর্ট পাওয়ার’


প্রকাশের সময় : মে ৭, ২০১৭, ১:০৯ PM / ৪০
আসছে ‘শক্তি দা অরিজিনাল মার্শাল আর্ট পাওয়ার’

 

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : প্রথমবারের মতো নির্মিত হচ্ছে মার্শাল আর্ট ভিত্তিক চলচ্চিত্র “শক্তি দা অরিজিনাল মার্শাল আর্ট পাওয়ার”।

ছবিটি পরিচালনা করছেন মেহেদি সিদ্দিক টোজেন।

এক সময়ের পর্দা কাপানো নায়ক রুবেলের মেহেরপুরের ইয়াং ড্রাগন মার্শাল আর্ট ক্লাবের ছেলে-মেয়েদের অংশগ্রহণে নির্মিত হচ্ছে চলচ্চিত্রটি।

মেহেরপুরের ইয়াং ড্রাগন ক্লাবের পরিচালক আশরাফুল ইসলাম একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মার্শাল আর্ট শিখার প্রয়োজনীয়তা, বাস্তব জীবনে এর ব্যাবহার, কৌশল ইত্যাদি তুলে ধরতে ফিল্মটি নির্মাণ করতে চাইলে ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা চিত্রনায়ক মাসুম পারভেজ রুবেল বিষয়টির অনুমতি দেন এবং সার্বিকভাবে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

unnamed-1

ইতিমধ্যে মেহেরপুরের কুটুম বাড়ি, বাস স্ট্যান্ড, ঈদ গাঁ মাঠ, সরকারী বয়েস স্কুল, কোট রোড, স্টেডিয়াম, ভৈরব নদী, সাভালা পীর দরগা, পি ডাবলু ডি বিল্ডিং, পিসি কালাচার হাউস, গভিপুর সহ বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং এর দৃশ্য ধারন করা হয়েছে।

কাহিনী সংক্ষেপ : ‘শক্তি’ একজন সহজ সরল ক্যাবলা কান্ত পুরুষ। প্রতিদিন মার্শাল আর্ট ক্লাবে গিয়ে মার্শাল আর্ট দেখে আর মার্শাল আর্ট শিখতে ইচ্ছে হয় তার।সে শিখতে চায়, কিন্তু ওস্তাদ তাকে অবহেলা করেন। একদিন মিজান বাহিনীর বখাটে ছেলেরা শক্তির বোনকে ইভটিজিং করে। শক্তি তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দিতে যায়, কিন্তু পারে না। বখাটে ছেলেরা তাকে মেরে ফেলতে চায়। এমন সময় ওস্তাদ তদেরকে লক্ষ করে এবং শক্তিকে রক্ষা করে। ওস্তাদ বোঝেন, সবার মার্শাল আর্ট শেখার প্রয়োজন আছে। তাই শক্তিকে তিনি মার্শাল আর্ট সেখানো শুরু করেন। শক্তির নাম দেন তিনি “শক্তি দ্যা অরিজিনাল মার্শাল আর্ট পাউয়ার”।

unnamed-2

গল্পের ঠিক এই পর্যায়ে শুরু হয় মার্শাল আর্টের মাধ্যমে সমাজের অন্যায় অবিচার আর চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পালা। কিন্তু মিজান একজন ক্ষমতাবান আর মার্শাল আর্টের ব্লাক বেল্টপ্রাপ্ত প্রভাবশালী পুরুষ। সে ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে মানুষের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে। সে চায়না তার অন্যায়ের রাজত্বে অন্য কেউ প্রতিবাদ করে তা নষ্ট করুক। তাই শক্তির ওস্তাদকে মেরে ফেলে। শুরু হয় প্রতিশোধের পালা। এভাবে কাহিনী এগিয়ে চলে।

বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন- মেহেদি সিদ্দিক টোজেন, পূর্ণিমা, আশরাফুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, সুজন, নিমও, শান্ত, সোহেল, তাঞ্জিম, আরিফুল, নায়েম সহ আরো অনেকে।

চিত্র গ্রহন ও সম্পাদনা আরিফুল ইসলাম। স্থিরচিত্র : মির শিশির। ফাইট ডাইরেক্টর আশরাফুল ইসলাম। মেকাপে জাহাঙ্গির। পোশাকে সাইফুল ইসলাম। সহকারি আরিফিন সোহেল।

পরিচালক মেহেদি সিদ্দিক টোজেন বলেন, এটি একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এক বছর ধরে আমরা মেহেরপুরের বিভিন্ন লোকেশনে শুটিং করছি। ইতিমধ্যে আমাদের প্রায় ৮০% ভাগ শুটিং সম্পন্ন হয়েছে। এখন এডিটিং এর কাজ চলছে। আশি মিনিটের শিক্ষামূলক চলচ্চিত্র এটি। এডিটিং শেষে ডাবিং এবং ব্যাক গ্রাউন্ড মিউজিকের কাজ হবে।

তিনি আরো বলেন, উক্ত চলচ্চিত্রের লাভের অংশ থেকে আমরা জন কল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করব।

(ঢাকারনিউজ২৪.কম/এসডিপি/১:০০পিএম/৭/৫/২০১৭ইং)