২০১৪ সালের সেনা অভ্যুত্থানের পর প্রথমবারের মতো ভোট দিচ্ছে থাইল্যান্ডের মানুষ। সাধারণ নির্বাচনের ভোটে প্রায় পাঁচ কোটি ভোটার অংশ নিচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
কয়েক বছর ধরেই থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। সামরিক বাহিনী এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন শিনাওয়াত্রার সমর্থকদের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে।
প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়ার পরেই সেনাবাহিনীর তরফ থেকে দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি পূরণ করা হয়নি এবং বার বার জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া হয়েছে।
২০১১ সালের নির্বাচনের পর অনুষ্ঠিত চলতি বছরের এই ভোটে অনেক মানুষের সমাগম ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশটিতে ১৮ থেকে ২৬ বছর বয়সী ৭০ লাখের বেশি মানুষ প্রথমবারের মতো ভোটার হয়েছে। তাই সব দলের প্রার্থীরাই এই ভোটারদের ভোট পেতে মরিয়া ছিল।
ভোটের আগে থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন এক বিবৃতিতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেয়া ওই বিবৃতিতে তিনি ভোটারদের যোগ্য প্রার্থীকে সমর্থন দেয়ার আহ্বান জানান। ভোটে সেনা সমর্থিত দল এবং প্রধানমন্ত্রী থাসকিনের জোটের মধ্যেই মূলত তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছে।
ঢাকারনিউজ২৪.কম/কেএস/০১:১৬পিএম/২৪/৩/২০১৯ইং
আপনার মতামত লিখুন :