• ঢাকা
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫১ অপরাহ্ন

ঠাকুরগাঁওয়ে ২ স্কুল ছাত্রীকে মারপিটের অভিযোগ


প্রকাশের সময় : অক্টোবর ২২, ২০১৮, ১:১৪ PM / ৫২
ঠাকুরগাঁওয়ে ২ স্কুল ছাত্রীকে মারপিটের অভিযোগ

ঢাকারনিউজ২৪.কম, ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁও সদর উপ-জেলার ১৩ নং গড়েয়া ইউপি’র চকহলদী গ্রামের দুইজন স্কুল ছাত্রীকে রাস্তায় আটক কের বেধুম রামধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এতে করে দুইজন ছাত্রী গুরুত্বর আহত হেয়ে ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। আহত ছাত্রীরা হল ১। বৃষ্টি আক্তার (১৪) চকহলদী হাইস্কুলের ৯ম শ্রেণীর ছাত্রী ও ২। রিতু আক্তার (১১) চকহলদী সরকারি প্রাঃ বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণীর ছাত্রী। দু’জনেই সম্পর্কের বোন হয় তারা। তারা দু’জনেই তাদের নানা বাড়িতে থাকে পড়াশোনা করে।

তাদের নানা হেলাল (৫৫) বলেন, গত ৯ নভেম্বর ২০১৬ ইং তারিখে আমার নাতনীরা আবুল কাশেম (৫৫) এর বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে সকাল ৬ টায় প্রাইভেট পড়ার জন্য যাচ্ছিল তখন পূর্ব শত্র“তার জের ধরে আমার নাতনীদেরকে আটক করে। আবুল কাশেম এর আদেশে তার দুই কন্যা ১। সাবিনা খাতুন ওরফে রুপসানা (২১) ও ২। রেজুয়ানা খাতুন (১৯) ও তার স্ত্রী রমিজা বেগম (৪২)  ৩ জন মিলে আমার নাতনীদ্বয়কে লাঠিÑশোটা দিয়ে শরিরের বিভিন্ন যাগায় আঘাত করে গুরুত্বর আহত করে এবং কি বৃষ্টির যৌনাঙ্গ বরাবর লাঠিদিয়ে আঘাত করে। ও আমার ছোট নাতনী রিতু আক্তারের গলা চেপে ধরে তাকে প্রাণে মারে ফেলার চেষ্টা করে। তাদের চিৎকার-চেচামেচিতে আমি ছুটে যাই তাদেরকে প্রাণে রক্ষা করে তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করি। এখনো আমার নাতনীদ্বয়ের অবস্থার কোন উন্নতি হয়নি। ১২ দিন অতিক্রম হওয়ার পরেও এখনো আমার নাতনীদেরকে হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে থাকতে হচ্ছে। ও আমার ছোট নাতনীকে ডাক্তার রেফার করে দিয়েছেন রংপুর মেডিক্যালে।

তিনি এবিষয়ে ঠাকুরগাঁও থানায় একটি অভিযোগ করেছেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তু অভিযোগ করা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত কায্যকরি কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেননি। সকারের কাছে এই অন্যায় করীদেরকে আইনের আওতায় আনে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করেন তাদের পরিবার।

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন বিষটির সততা যাচাই করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

(ঢাকারনিউজ২৪.কম/এসডিপি/১:১০পিএম/২২/১০/২০১৮ইং)