
সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :সুনামগঞ্জে শাল্লা উপজেলার বাহারা ইউনিয়নের মাদক সেবী নামধারী সাংবাদিকের রোষানলের শিকার হয়েছেন ডুমরা গ্রামের হিরণ মিয়া’র ছেলে হুমায়ূন কবীর। ডুমরা গ্রামের মাখন লাল দাসের ছেলে বাদল দাসের সাথে গত ৩১ জানুয়ারী সন্ধ্যা অনুমান সাড়ে ৬ টায় হুমায়ুন কবীরের সামান্য কথা কাটা-কাটি হলে বাদল দাস তার উপর সাংবাদিকতার দাপট খাটিয়ে ভুঁইফোড় নিউজ পোর্টালে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেন। বাদল দাস এলাকায় একজন মাদকসেবী ও মাদকের কারবারিদের সহযোগি । ভুক্তভোগী হুমায়ুন কবির জানায়, বাদল দাস সাংবাদিকতার অপব্যবহার করে এলাকার সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে হাতিয়ে নেন কাড়ি কাড়ি টাকা। শাল্লা অঞ্চলের মানুষজন সহজ সরল হওয়াতে প্রতিনিয়ত হতে হয় তার কৌশলী নির্যাতনের শিকার। সে সাংবাদিকতার দাপট প্রয়োগ করে হাওর রক্ষা বাধের সভাপতি হয়েছেন। নির্ধারিত জায়গায় থাকা সত্বেও তিনি আমার জায়গা থেকে মাটি কাটতে ছিলেন। আমি নম্রতার সাথে জিজ্ঞেস করলে তিনি সেটাকে তিল থেকে তাল বানিয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ ও প্রকাশ করেন। যা সম্পূর্ণ সাজানো নাটক। এখানে লোকজন উপস্থিত ছিলেন আমি তার সাথে কোন খারাপ আচরণ করিনি। এলাকার অনেকেই জানেন, বাদল এসব বিষয়কে পূজি করে আর্থিক ফায়দা হাসিলে বড় পণ্ডিত লোক । আমি ও আমার পরিবারকে অনেকেই চিনেন, সাংবাদিক বাদল দাশ আমার বিরুদ্ধে যে সংবাদটি প্রকাশ করেছেন তা মিথ্যা ও বানোয়াট,। আমি এ সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। আমার মান সম্মানে আঘাত করায় আমি এ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইনী আশ্রয় নিব। স্থানীয় লোকদের কাছ থেকে জানা যায় ৫ আগষ্টের পর থেকে শুরু বাদলের উৎপাত। তিনি সাংবাদিকতার দাপট খাটিয়ে আওয়ামী পন্থী লোকদের টার্গেট করে অর্থনৈতিক ফায়দাও হাসিল করেছেন। হুমায়ুন আমাদের এলাকার মানুষ তার চলা-ফেরা সদা – সবর্দা বন্ধু সূলভ । বাদল বাবু যে অভিযোগ ও সংবাদ প্রকাশ করেছেন তা সাজানো নাটক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
আপনার মতামত লিখুন :