• ঢাকা
  • বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১২ পূর্বাহ্ন

মানুষ খেলা দেখতে চায় না শান্তি চায়


প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ৯, ২০২২, ২:০৯ PM / ১১৯
মানুষ খেলা দেখতে চায় না শান্তি চায়

মীর আব্দুল আলীম :

আবার রাজনীতির মাঠে উত্তেজনা; সংঘাত সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো যেভাবে হুংকার দিচ্ছে তাতে করে
সামনে আরো ভয়াবহ দিন আসছে মনে হয়। আবারও অশান্তির দিকেই ফিরছে দেশ। দেশের মানুষ আর সংঘাত সংঘর্ষ
চায়না। দেশের মানুষ শান্তি চায়; রাজনৈতিক বিবাদ চায় না। হরতাল, অবরোধ, ভাঙচুর, জ্বালও-পোড়াও চায় না।
উন্নয়ন ব্যাহত হোক চায়না। অর্থনৈতিক চাকা অচল হক চায়না। জনগন ভোটাধিকার চায়; গণতন্ত্র চায় একটু
শান্তি চায়। এজন্য সংলাপের বিকল্প নেই। সফল সংলাপ হলে, সংঘাত হবে না। আর তাই হউক এটাই প্রত্যাশা
দেশবাসীর।
দেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৩ সালের শুরুর দিকে অনুষ্ঠিত হবে বলে প্রাথমিকভাবে জানা
গেছে। তার সেই নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক দলসহ দেশের বিভিন্ন সংস্থা ও কর্তৃপক্ষ ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে।
এদেশে নির্বাচন এলে সংঘাত সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
সংঘাত কি চায় জনগন? সংঘাত নয় স্বস্থ্যি চায়। বাস্তবে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি যে গণতন্ত্রের প্রত্যয় নিয়ে
প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেই গণতন্ত্র অধরাই থেকে গেছে। সংবিধানে লেখা থাকলেই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়
না। কোন দলই গণতন্ত্রেও পথে হাটেনি। না বিএনপি, না আওয়ামীলীগ, না জাতীয় পার্টি। আজ দেশে গনতন্ত্রের যে
চর্চা হচ্ছে আমরা জামায়েত-বিএনপি, জাতিয় পার্টির আমলেও একই রূপ দেখেছি। অস্ত্রের রাজনীতি ক্ষমতার
রাজানীতি প্রয়োগে সবাই সমান। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত জন্য দেশাত্ববোধ পরমতসহিষ্ণুতা, মারনুষিকতা, অব্যাহত
চর্চা, অনুশীলন কারো মধ্যে নেই। ক্ষমতা আকড়ে থাকার রাজনীতি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করতে পারে না। আমাদের
রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে বিরোধী দলের কথা শোনার সুযোগ খুবই কম। এই চর্চা থেকে রাজনৈতিক দল গুলোকে
বেরিয়ে আসতে হবে।
“খেলা হবে” এই রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। রাজনৈতিক নেতাদের মুখে এই শব্দ মোটেও শোভা পায়না।
তাতে মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মীদের মধ্যে উগ্রভাব তৈরি হয় বৈকি! আওয়ামী লীগ নেতারা কয়েক মাস ধরে বলে
আসছেন, ‘খেলা হবে।’ তাঁদের মুখে এ কথা আমরা বারবার শুনে আসছি। বলছেন, ‘ফুটবল মাঠে খেলা হচ্ছে,
রাজনীতির মাঠেও খেলা হবে। নির্বাচনেও খেলা হবে।’ দেশের মানুষ আসলে খেলা চায় না। তবুও দু’দিন আগে
নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে খেলা হয়ে গেছে। গো ধরেছে বিএনপি রাস্তাতে পল্টনেই তারা সমাবেশ
করবে। সরকার বলছে সড়কে আর সমাবেশ নয়। এ ক্ষেত্রে সরকারের চাওয়াটা অসমর্থন করতে পারছি না কারন সড়কে
সমাবেশ জনদুর্ভোগ বাড়ে বৈকি! সরকবার দলও কিন্তু এখন আর রাস্তা ঘাটে সমাবেশ করছে না। আইন অমান্য কওে
রাস্তায় কেন সমাবেশ হবে এতে বিরোধী দও গুলো গো ধরেছে বুঝতে পারছি না। তাতে সংকচট তৈরি হয়েছে।
সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। জনগন এখন আর সংঘাত চায় না। গনতন্ত চেয়ে জনগন বহু কহু সংঘাতে জড়িয়েছে। দেশে
কেউ গণতন্ত্র দিতে পারেনি। তাই জনগন স্বস্থ্যি চায়।
জনগন আর রাজনৈতিক খেলা চায় না। কিন্তু খেলাতো শুরু হয়ে গেছে। সাধারণ মানুষের মধ্যে রাজনীতির
খেলা শুরু হয়ে গেছে। বিরোধীদল ইটপাটকে দিয়ে খেলা শুরু করেছে বিপরীতে সরকার পক্ষের গুলি চালানো ‘খেলা’ শুরু।
আগামীকাল ১০ ডিসেম্বরের রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপি’র বিভাগীয় সমাবেশকে ঘিরে মুখোমুখি সরকার ও
বিএনপি। এদিকে গত ৭ ডিসেম্বও সকাল থেকে নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জড়ো হতে শুরু করেন
নেতাকর্মীরা। দুপুরে নেতাকর্মীদের বেশ ভিড় দেখা যায়। এ সময় পুলিশ তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। পুলিশ
বিএনপি নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। বিএনপির নেতাকর্মীরাও লাঠিসোঁটা নিয়ে

ঈঙঘঋওউঊঘঞওঅখ
পুলিশকে ধাওয়া করে। দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে নয়াপল্টন রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ ঘটনায় একজন নিহত ও
কমপক্ষে ৪৭ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে এবং গ্রেফতার হয়েছে ৩ শতাধিক। পওে মির্জা ফখরুল, আব্বাসসহ
অনেকেই গ্রেফতার হয়েছেন। সংঘর্ষের ঘটনায় ৫০৩ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা, তাদের সাথে অজ্ঞাতনামা আরও
দেড় থেকে দুই হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা করা হয়েছে। পুলিশের ওপর হামলা ও
বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে চার থানায় এই মামলা করা হয়েছে। বাড়তি নিরাপত্তার জন্য নামানো হয়েছে আনসার সদস্য।
পুলিশ বারবার তাদের সরিয়ে দিলেও দিন গড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংখ্যাও বাড়ে। তবে রাস্তা বন্ধ করে
জনগণকে কষ্ট দিয়ে আর সমাবেশ করতে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং
সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সড়কার এ ব্যাপাওে অনড়। অন্যদিকে রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয়
কার্যালয়ের সামনে পূর্ব নির্ধারিত বিভাগীয় গণসমাবেশ করবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাতেই সংঘাত তৈরি হয়েছে। সংঘাত অনেক বড় রূপ নেবে বলেই মনে হচ্ছে।
সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে এবং ইসির প্রতি আস্থা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বিভাজন
কাটাতে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে সফল সংলাপ প্রয়োজন। এ দিকে জোর দিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কয়েক
দফা সংলাপ ইতোমধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে বিভিন্ন মহলের সাথে। সামনে আরও সংলাপ ও বৈঠকের কথা শোনা যাচ্ছে।
বিষয়গুলো একটি নির্বাচনের পূর্বশর্ত হিসেবে বেশ কার্যকর বলে আমরা মনে করি। ইসির মতো আমাদেরও
আশাবাদ সংসদ নির্বাচন নিয়ে দেশের বিভিন্ন পক্ষ-বিপক্ষের বিভাজন দূর হবে এবং সংশ্লিষ্ট সব দল-পক্ষ তাদের
সদিচ্ছা ও ছাড় দেওয়ার মনোভাব নিয়ে দেশের নির্বাচন ভিত্তিক গণতন্ত্রকে এগিয়ে নেবে।
১০ ডিসেম্বর আহূত বিভাগীয় গণসমাবেশের স্থান নিয়ে সরকার ও বিএনপির নেতাদের মধ্যে বাগযুদ্ধ
চলছে মাসখানেক ধরেই। বিএনপির নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কর্মকর্তাদের কয়েক
দফা আলোচনার পরও এই সম্পাদকীয় লেখা পর্যন্ত সমস্যার সুরাহা হয়নি। বিএনপি নয়াপল্টনে তাদের অফিসের সামনের
সড়কে সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছিল। ডিএমপি বলেছে, সড়কে সমাবেশ করা যাবে না। তারা সোহরাওয়ার্দী
উদ্যানে জনসভা করার অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু বিএনপি সেখানে সভা করতে রাজি নয়, তারা কিছু বিকল্প প্রস্তাব
করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে সেখানেই সমাবেশ করার ঘোষণা রয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে সড়কে সমাবেশ না করার
পেছনে যুক্তি রয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে প্রশ্ন উঠেছে- বিকল্প মাঠটা কোথায় পাবে তারা? রাজধানীতে তা
কোনো মাঠই নেই। পূর্বাপর সরকারগুলো উন্নয়নের নামে সব মাঠই দখল করে ফেলেছে। এ অবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলো
অনেকটা বাধ্য হয়ে সড়কে সমাবেশ করছে। আওয়ামী লীগও এর আগে সড়কে সমাবেশ করেছে। তা ছাড়া বাস্তবতা
হচ্ছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জনসভা হলেও পুরো শহর অচল হয়ে যায়। তাহলে বিষয়টিতো একই দাঁড়ায়। তাদেও কথার
কিছুটাতো যুক্তি আছেই। বিরোধেিদও সভা সমাবেশ করতে দেয়া এবং তাতে বাধা প্রদান না করা গণতন্ত্রেও
অংশ। সেটা করতে দেয়া সরকারের দ্বায়িত্ব বটে!
আমরা মনে করি, দেশের প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশের শান্তি প্রত্যাশা করা জরুরী। বর্তমান
পরিস্থিতিতে দেশকে সংঘাতের দিকে না নিয়ে সংলাপের মাধ্যমে সব সমাধান হউক। সংলাপেই শান্তি স্বস্থি ফিওে
আসবে। তবে সংঘাতের পথ ধরেই হাঁটছে আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের শান্তির লক্ষ্যে এ মুহূর্তে সংলাপের
বিকল্প নেই। তবে সংলাপের জন্য সংলাপ নয়; সংলাপ হোক দেশ ও জাতির স্বার্থে। সংলাপের ব্যাপারে এ তাগিদ বিভিন্ন
দেশের। সংঘাতময় এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতা খুবই প্রয়োজন। এ জন্য
সংলাপের কোন বিকল্প নেই। সংলাপ সফল হবে আর তাতেই জনগণ তথা দেশের স্বার্থ রক্ষা হবে।
আমরা বরাবরই যা দেখি, দেশপ্রেম, ধৈর্য, সহনশীলতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ দেশের রাজনীতি থেকে উধাও। এ
অবস্থায় বর্তমান রাজনীতিতে বেশি করে গণতন্ত্র চর্চা এবং দেশাত্মবোধ তৈরির জন্য আমাদের জোর দাবি তুলতে
হবে এবং সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। তা না হলে দেশ দিন দিন আরো অস্থিতিশীল হয়ে উঠবে, যা জনগণ ও
গণতন্ত্রের জন্য কখনোই কাম্য নয়। এ পরিস্থিতি আবার অগণতান্ত্রিক শক্তির উত্থানকে সুযোগ করে দিতে পারে। দুই
পক্ষই অনড়। এতে সংঘাত আর নৈরাজ্য দেশবাসীর নিত্য সঙ্গী হয়েই থাকছে। নেতানেত্রী, আমলা-মন্ত্রীদের কথার জালেই
আটকে আছে রাজনীতির সব কপাট। এর আগেও দেশে রাজনৈতিক সংলাপ হয়েছে। ফলাফল ছিল কেবলই শূন্য। এমনটা
যেন না হয়। আমরা জানি সংলাপের বিপরীততো সংঘাত। সেটা দেশের জন্য, সরকারের জন্য, কারও জন্যই মঙ্গলজনক হবে
না।
দেশের চলমান সংকট দূর করতে আমাদের রাজনীতিবিদদের এগিয়ে আসতে হবে। সংকট যদি দূর হয়, তার
কৃতিত্বের দাবিদার অবশ্যই তাদের। যদি সংকট বাড়ে, তার দ্বায়ও তাদের ওপর বর্তাবে। জনগণ আশা করে, তারা দেশের
সংকট দূর করতে এগিয়ে আসবেন, বর্তমান অস্থিরতা থেকে জাতিকে মুক্ত করবেন। সেই পরিবেশ অবশ্যই
রাজনীতিবিদদের নিশ্চিত করতে হবে। দেশের বিরাজমান নৈরাজ্য দূরীকরণে একসঙ্গে বসবেন এমনটি আশা করছে
দেশের মানুষ। তবে নিরাশবাদীরা বলছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতারা কোনদিন সফল সংলাপে বসবেন না, আর যদি
নিদেনপক্ষে ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে বসেন, সে সংলাপ কখনও বিফল হবে না। আমরা মনে করি দুই পক্ষই আন্তরিকভাবে
সংলাপের মধ্য দিয়ে সুন্দও একটা সিদ্ধান্ত বেরিয়ে আসুক। কে কাকে রাজনৈতিকভাবে পরাস্ত করতে পারবেন,
কিভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকতে পারবেন, আর ক্ষমতায় যেতে পারবেন সে লক্ষ্যেই তারা না এগিয়ে জনগণের স্বার্থে
সংলাপ হউক এটাই সবাই কায়মনো চাই আমরা।
বাস্তব দেশে ব্যাপক উন্নয়ন হলেও রাজনীতির ক্ষেত্রে আলোহীন অন্ধকার আর ভুল পথেই চলছে বাংলাদেশ। অন্ধকার
থেকে আলোর পথে কি দেশের রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনা যায় না? কর্দমাক্ত রাজনীতি আর সংঘাতময় পরিস্থিতি
থেকে দেশকে উদ্ধার করা অবশ্যই সম্ভব। এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে দেশের গণতন্ত্র আর বাঁচা-মরা নির্ভর করছে
আমাদের বড় দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ আর বিএনপির ওপর। কিন্তু তারা কেউই সুস্থ রাজনীতি করছে না।
ক্ষমতার রাজনীতিই তাদের কাছে মুখ্য বলে মনে হচ্ছে। তাই দলীয় নানা কর্মসূচি নিয়ে প্রায়ই অগ্নিগর্ভ

হয়েছে রাজপথ। মানুষ মরে; রক্তাক্ত হয় জনপদ। তাতে কেবল সম্পদই নষ্ট হয় না দেশের ভাবমূর্তি ক্ষয়ে ক্ষয়ে নিঃস্ব হয়।
হোঁচট খায় দেশীয় অর্থনীতি। ব্যবসা-বাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দেয়। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর কোথাও কথা-
কাজে মিল পাওয়া যাচ্ছে না। ক্ষমতায় টিকে থাকা আর ক্ষমতার লোভ আমাদের দলগুলোকে অন্ধ করে দিয়েছে। তারা যা করছে
তা কেবল ক্ষমতার জন্যই করছে। জনসম্পদ, রাষ্ট্রীয় সম্পদ, দেশের অর্থনীতি, দেশের ভাবমূর্তি কোনটারই তোয়াক্কা
করেন না তারা। এ অবস্থায় রাজনীতিকে সংঘাতময় পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার করতেই হবে। এবার একাদশ জাতীয় সংসদ
নির্বাচনকে ঘিওে যেন আর সংঘাত না হয় এটাই আমরা আমাদের রাজনীতিবিদদের কাছে প্রত্যাশা করছি।
শান্তি প্রিয় নাগরিক হিসেবে আমরা রাজপথে আন্দোলনের নামে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা ও সহিংসতা চাই না।
সংঘাত নয়, সংলাপ ও সমঝোতাই গণতন্ত্রের পথ। সংলাপের জন্য উভয় পকে মুক্তমন নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। আর
সেই দিনের প্রত্যাশায় রইলাম আমরা।
লেখক- মীর আব্দুল আলীম, সাংবাদিক, কলামিস্ট ও সমাজ গবেষক। ব-সধরষ-হবংিংঃড়ৎবসরৎ@মসধরষ.পড়স

মীর আব্দুল আলীম
উপদেষ্টা – সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি
কেবিনেট চেয়ারপার্সন – লায়ন্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল (৩১৫/এ-১)
চেয়ারম্যান – আল-রাফি হাসপাতাল লি:
নির্বাহী সদস্য – বাংলাদেশ কলামিস্ট ফোরাম
সাংগঠনিক সম্পাদক – নারায়ণগঞ্জ জেলা সমিতি
E-mail-newsstoremir@gmail.com