• ঢাকা
  • সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ১০:০১ পূর্বাহ্ন

ভেঙ্গে পড়েছে শিক্ষা ব্যবস্থা নেই কোন শৃংঙ্খলা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসির অনিয়মের পাহাড়-১


প্রকাশের সময় : মে ৩১, ২০১৮, ৫:৩৭ PM / ৭৫
ভেঙ্গে পড়েছে শিক্ষা ব্যবস্থা নেই কোন শৃংঙ্খলা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসির অনিয়মের পাহাড়-১

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি : জাতির পিতার নামাস্কিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তার প্রতিষ্ঠার মাত্র ৬ বছরের একাডেমিক কার্যক্রমে ৭টি অনুষদ এবং ২টি ইনস্টিটিউটের অধীনে ৩১টি বিভাগ নিয়ে এখন দক্ষিণ বাংলায় সর্র্ববৃহৎ বিদ্যা পিঠে পরিনত হলেও বর্তমানে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও অবকাঠামোগত দুর্বলতা, অত্যাধিন শিক্ষার্থী চাপ এবং ভর্তিতে অনিয়ম অর্থ বানিজ্য অযোগ্য শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ এবং উপাচার্যের চারিত্রিক দুর্বলতা ও স্বেচ্চাচারিতা বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রমকে মারাতœক ভাবে ব্যাহত করছে।
সম্প্রতি ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে ঝিলিক নামক একজন এতিম মহিলার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কের বিষয় নিয়ে বেশ আলোড়ন সৃষ্ট হয় জেলা জুড়ে। ঝিলিক নামে ওই মহিলাটি তার একমাত্র কন্যা সন্তানের জনক হিসেবে ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনকে দায়ী করেন। পরে অবশ্য ওই মহিলা চাকুরির প্রলোভনে সংবাদ সম্মেলন করে তার ভুল স্বীকার করেন। কিন্তু সংবাদ সম্মেলন পরবর্তী ওই গরীব মহিলাটি উপস্থিত প্রায় ৩০/৩৫ জন স্থানীয় সাংবাদিককে দু‘হাজার টাকা করে সম্মানি প্রদান করেন। যা সত্যিই হাস্যকর। এছাড়া ওই মহিলার বিরুদ্ধে ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন কোন মানহানি মামলা পর্যন্ত করেননি। এ বিষয় গুলোকেই অনেকে মনে করছেন উক্ত নারীর সঙ্গে ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের অবৈধ প্রণয় এবং সন্তান জন্মদানের ব্যাপারে নীরব সাক্ষী।
এ ছাড়া কিছু দিন আগে এক মহিলা কর্মকর্তার অযোগ্য স্বামীকে চাকুরী প্রদানের আশ্বাসে ওই মহিলার সঙ্গে ভিসির অবৈধ সম্পর্কের বিষয়টি জনসমক্ষে চলে আসে। ওই সংবাদ প্রকাশ করা সংবাদিককে সংবাদটি প্রত্যাহার পূর্বক ফাটাকেষ্ট নামক জনৈক ব্যক্তি মৃত্যুর হুমকি প্রদান করেন। কিছু দিন পুর্বে বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ পায় ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের বাস ভবনে বিউটি পার্লার খোলার কথা। এ ছাড়াও ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন আরো কয়েকজন নারী শিক্ষক-কর্মকর্তার সাথে অবৈধ সম্পর্কের বিষয়টি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ওপেন সিক্রেটে পরিনত হয়েছে। সাবেক এ বিএনপি-জামায়ত সমর্থক উপাচার্যের পুর্বের জীবনেও আরো অনেক চারিত্রিক দুর্বলতার কথা শোনার যায়। যা তার সাবেক অনেক সহকর্মী ও শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জানা যায়।